বাংলা নববর্ষে উৎসবে মেতেছে বরিশালবাসী। আজ রোববার এ উপলক্ষে তিনটি মঙ্গল শোভাযাত্রা বের হয়েছে। এতে সর্বস্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করেন। নগরীর বিএম স্কুল প্রাঙ্গণ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রাটি নগরীর প্রধান সড়ক ঘুরে শেষ হয় সিটি কলেজ প্রাঙ্গণে।
জাতীয় সংগীত গেয়ে শুরু হয় শোভাযাত্রা। আজ রোববার সকাল সোয়া ৯টার দিকে মঙ্গল শোভাযাত্রাটি চারুকলার সামনে থেকে যাত্রা করে। শোভাযাত্রাটি চারুকলার সামনে থেকে শাহবাগ, ঢাকা ক্লাব ও শিশু পার্কের সামনে থেকে ইউটার্ন নিয়ে টিএসসির মোড় ঘুরে ফের চারুকলায় এসে শেষ হয়।
শোভাযাত্রার উপজীব্য হলো অন্ধকারকে কাটিয়ে আলোর দিকে ধাবিত হওয়া। প্রতিবারের মতো এবারও চারুকলা অনুষদ দিবসটি উদ্যাপন করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়েছে...
আগামী ১৪ এপ্রিল পয়লা বৈশাখে বর্ষবরণের বিশেষ আকর্ষণ মঙ্গল শোভাযাত্রা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের আয়োজনে শোভাযাত্রার প্রস্তুতি ইতিমধ্যে শেষ। শোভাযাত্রার পোস্টারও তৈরি হয়েছে কর্মশালার মাধ্যমে। এখান থেকে ৪০ জন শিল্পীর আঁকা পোস্টার নিয়ে হবে বিশেষ প্রদর্শনী।
প্রতিবছরের মতো মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রস্তুতি নিয়ে মুখরিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ প্রাঙ্গণ। শিক্ষার্থীরা তৈরি করছেন পাখি, সরা, টেপা পুতুল। সঙ্গে বর্ণিল রঙে রাঙিয়ে তুলছেন বিভিন্ন ধরনের মুখোশ। একদিকে শোভাযাত্রার অবকাঠামো নির্মাণের কাজ চলছে, অন্যদিকে চলছে শোভাযাত্রার ব্যয় নির্বাহের জন্য জলরং, স
একটি চেয়ারে রাখা হয়েছে মাটির গন্ধগোকুল। সেটি স্কেল দিয়ে মাপছেন এক শিল্পী। সামনেই দাঁড়ানো বাঁশের চটি ও কাঠের একটি কাঠামো। দেখতে গন্ধগোকুলের মতোই।
বর্ণিল ও বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নতুন বছর বরণ করে নিল দেশবাসী। বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও ছিল রঙিন আয়োজন। এগুলোর মধ্যে ব্যতিক্রম ছিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট। সেখান থেকেও বের হয়েছিল মঙ্গল শোভাযাত্রা। তবে সেই শোভাযাত্রা বর্ণাঢ্য তো ছিলই না, বর্ণিলও ছিল না। ছিল সাদা-কালো।
আজ পয়লা বৈশাখ, বাঙালির প্রাণের উৎসব বাংলা নববর্ষ। নববর্ষকে বরণ করতে মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার মানুষজনের আগ্রহের কমতি নেই। উপজেলা প্রশাসন, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের পক্ষে সকালে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা হয়েছে। তবে বৈশাখী মেলাসহ বিনোদনের আয়োজন নেই বললেই চলে।
জামালপুরের ইসলামপুরে মঙ্গল শোভাযাত্রাসহ বর্ণিল আয়োজনের মধ্য দিয়ে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপিত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হয়। ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল মঙ্গল শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন।
‘ডিএসএ বাতিল করো, নববর্ষে পরাধীনতার শিকল ভাঙো’, ‘মুখ বন্ধ করে দেওয়া কি স্বাধীনতা, চাল জোটে না—ইলিশ রুই কই পাবো?’ লেখাসংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছিলেন গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তাঁরা আয়োজক কমিটির বাধার সম্মুখীন হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন। তাঁরা বলছেন, তাঁদের প্ল্
মঙ্গল শোভাযাত্রা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও প্রকাশনা প্রদর্শনীর মধ্য দিয়ে বাংলা নতুন বছর ১৪৩০কে বরণ করে নিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে ‘শান্তি ও সম্প্রীতি’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের হয়
মঙ্গল শোভাযাত্রা বিশ্বের প্রতিটি জনগোষ্ঠীর অসাধারণ সম্পদ বলে উল্লেখ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা আবহমান বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এখন এটি ওয়ার্ল্ড মেমোরি অব হেরিটেজের অন্তর্ভুক্ত। ফলে এই সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এখন আন্তর্জাতিক সম্প্
মঙ্গল শোভাযাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলা অনুষদের সামনে সাদা পাঞ্জাবি, মাথায় ক্যাপ ও গায়ে গামছা জড়ানো অবস্থায় দেখা মেলে এক বিদেশির। কাছে গিয়ে নাম-পরিচয় জিজ্ঞেস করতেই জানান— নাম অ্যাডাম, সুইজারল্যান্ডের নাগরিক তিনি।
বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে শুরু হয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকে এই মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হয়। ‘বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি’ প্রতিপাদ্য সামনে রেখে এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়েছে
বর্তমান সমাজকে, বাংলার ঐতিহ্যের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া এবং বাঙালি সংস্কৃতি ধারণ করার পাশাপাশি অসাম্প্রদায়িক চেতনার উদ্ভাস ঘটাতে, নতুন বছরে নতুন উদ্যমে, পয়লা বৈশাখে মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। সব রকম বিভেদ ভুলে, অসাম্প্রদায়িক এই চেতনা সবার মধ্যে প্রাণের সঞ্চার ঘটাবে এবং নতুন স্পৃহা নিয়ে বাংলাদেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মঙ্গল শোভাযাত্রা পালনের নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে রিট দায়ের করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার মনিপুর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক খালিদ জাহানের পক্ষে আইনজীবী আজিম উদ্দিন পাটোয়ারী রিটটি দায়ের করেন। আবেদনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মঙ্গল শোভাযাত্রা পালনের নির্দেশনার কার্য
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছেন, ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা বন্ধে দেওয়া চিরকুট কোনো জঙ্গি সংগঠন রাখেনি। দুষ্ট ছেলেরা রেখেছে।’